মহিলা টয়লেটে ধরা পরলো ফাহিম, টিকটকার জেনে ছেড়ে দিলো পুলিশ!

মহিলা টয়লেটে ধরা পরলো ফাহিম, টিকটকার জেনে ছেড়ে দিলো পুলিশ!


হাতিরঝিলে পুলের পাবলিক টয়লেটের ঠিক উল্টো দিকে " শিখার দুধ চা "নামের টং দোকান খুলেছেন জুলহাস মিয়া। পড়ন্ত বিকেলে ডাস্টবিন এবং পাবলিক টয়লেট থেকে ভেসা তীব্র গন্ধের সাথে "মাসালা চায়ের "কাপে চুমুক দিচ্ছিলেন জুলহাস মিয়ার সদ্য অন্যের বউ ভাগিয়ে নিয়ে আসা পার্টনার "শিখা রাণী "। তার পাশে বসেই নিজের জন্য গাজাঁ বানাচ্ছিলেন সিসির সামাডিম জয়এনাল। এমতাবস্থায় ক্যামেরা হাতে লিকলিকে এক লোকের সাথে লাল শাড়ি পড়া যুবতী এলেন সেখানে। লিকলিকে লোকটা দুটো চায়ের অর্ডার করেই চুপিসারে আলোচনা করছিলেন তার সাথে আসা যুবতীর সাথে।
চা পান শেষে শিখা রানী প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে পাবলিক টয়লেটের মহিলা জোনের ভিতরে যান। তার পেছন পেছন সদ্য আসা যুবতীও যান সেখানে।
এবদি সবই ঠিক ছিল।
হঠাৎ'ই মহিলা টয়লেটের ভেতর থেকে চিৎকার করতে করতে দৌঁড়ে বেরিয়ে আসেন শিখা রাণী! নানান অকথ্য ভাষায় গালি দিতে দিতে বলতে থাকেন, "বেডা মানুষ! বেডীর রূপ নিয়া মহিলা টয়লেটে ঢুকছে!!  আমার সামনে খাঁড়ায়া মুতে!! " শিখা রাণীর চেঁচামেচিতে রাস্তার পাশে বসে থাকা লোকজন জড়ো হন। তারা ঘটনার সত্যতা যাচাইয়ের জন্য "মহিলা টয়লেটের "ভেতরে গিয়ে চ্যাংদোলা বানিয়ে বের করে নিয়ে আসেন ফাহিম নামের এক যুকব কে !!

ঘটানা সামাল দিতে নারীরূপী ফাকহিমের বিচিতে রশি বেধে টানতে টানতে "সিসি" থানায় নিয়ে আসা হয়। এর পর অপরাধী ফাহিমের জবানবন্দীতে যা জানা যায় তা এরূপ,
" ফাহিম টিকটক কন্টেন্ট ক্রিয়েটর ,
একথা শুনা মাত্র সিসির পুশির ড়াসেল তাকে ছেড়ে দেয়,
কেনো ছেড়ে দেয় তা জানতে চাইলে ইন্সপেক্টর ড়াসেল জানানঃ
তিনি জানেন টিকটকার হিজড়া হয়
হিজড়া'রা পুরুষ এবং মহিলা দুই টয়লেটেই প্রবেশ করতে পারে!

কোন মন্তব্য নেই

So you want to comment, huh??

Blogger দ্বারা পরিচালিত.